কাইয়ুম চৌধুরী,সীতাকুণ্ডঃ

সীতাকুণ্ড দিশারী যুব ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ-এর উদ্যোগে এবং কেয়ার হাসপাতাল অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টার, সীতাকুণ্ড-এর সহযোগিতায় অসুষ্ঠিত হলো একটি মানবিক ও স্বাস্থ্য সচেতনতামূলক কর্মসূচি — “দিশারী রক্ত বন্ধন: রক্তের গ্রুপ নির্ণয় ও ডেঙ্গু সচেতনতা”। পৌরসভার ১ নং ওয়ার্ডস্হ এয়াকুবনগর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে সকাল ১০টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত এই কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়, যেখানে প্রায় তিন শতাধিক ছাত্র-ছাত্রীর রক্তের গ্রুপ নির্ণয় করা হয় এবং ডেঙ্গু প্রতিরোধে সচেতনতামূলক লিফলেট বিতরণ করা হয়।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে শুভ উদ্বোধন করেন দিশারী যুব ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ-এর চেয়ারম্যান এবং অতিরিক্ত জেলা পাবলিক প্রসিকিউটর এডভোকেট মোঃ সরোয়ার হোসাইন লাভলু।
তিনি তাঁর বক্তব্যে বলেন, “মানবিক মূল্যবোধ ও সামাজিক দায়িত্ববোধ থেকেই আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে সচেতন করে তুলতে হবে। রক্তের গ্রুপ জানা এবং ডেঙ্গু সম্পর্কে সচেতন হওয়া জীবন রক্ষার প্রথম ধাপ।”

বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সীতাকুণ্ড পৌরসভার ১ নম্বর ওয়ার্ডের সাবেক কাউন্সিলর মোহাম্মদ সেলিম উদ্দিন। তিনি বলেন, “দিশারী সব সময়ই সমাজের কল্যাণে কাজ করে যাচ্ছে। আজকের এই উদ্যোগ একটি প্রশংসনীয় পদক্ষেপ।”

আরও উপস্থিত ছিলেন কেয়ার হাসপাতাল অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টারের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোঃ সাফায়েতুল্লাহ। তিনি বলেন, “এই কর্মসূচির মাধ্যমে আমরা শিক্ষার্থীদের মাঝে একটি স্বাস্থ্য সচেতন সমাজ গঠনের দিকে আরও এক ধাপ এগিয়ে গেলাম।”

এয়াকুবনগর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোঃ ইদ্রিস বলেন, “আমাদের বিদ্যালয়ে এমন একটি উদ্যোগ শিক্ষার্থীদের জন্য অত্যন্ত উপকারী হয়েছে। দিশারীর এই মহতী উদ্যোগকে সাধুবাদ জানাই।”

দিশারী ব্লাড বন্ড-এর সভাপতি মোঃ শাহাদাত সালেহীন এর সভাপতিত্বে এবং সঞ্চালনা করেন সাধারণ সম্পাদক মোঃ ইকবাল হোসেন ইমন।দিশারী ব্লাড বন্ডের রক্তের গ্রুপ নির্ণয় ও ডেঙ্গু সচেতনতা কর্মসূচি অনুষ্ঠিত

সীতাকুণ্ড, ১৭ জুলাই ২০২৫: দিশারী যুব ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ-এর উদ্যোগে এবং কেয়ার হাসপাতাল অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টার, সীতাকুণ্ড-এর সহযোগিতায় আয়োজিত হলো একটি মানবিক ও স্বাস্থ্য সচেতনতামূলক কর্মসূচি — “দিশারী রক্ত বন্ধন: রক্তের গ্রুপ নির্ণয় ও ডেঙ্গু সচেতনতা”। এয়াকুবনগর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে আজ সকাল ১০টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত এই কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়, যেখানে প্রায় তিন শতাধিক ছাত্র-ছাত্রীর রক্তের গ্রুপ নির্ণয় করা হয় এবং ডেঙ্গু প্রতিরোধে সচেতনতামূলক লিফলেট বিতরণ করা হয়।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে শুভ উদ্বোধন করেন দিশারী যুব ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ-এর চেয়ারম্যান এবং অতিরিক্ত জেলা পাবলিক প্রসিকিউটর এডভোকেট মোঃ সরোয়ার হোসাইন লাভলু। তিনি তাঁর বক্তব্যে বলেন, “মানবিক মূল্যবোধ ও সামাজিক দায়িত্ববোধ থেকেই আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে সচেতন করে তুলতে হবে। রক্তের গ্রুপ জানা এবং ডেঙ্গু সম্পর্কে সচেতন হওয়া জীবন রক্ষার প্রথম ধাপ।”

বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সীতাকুণ্ড পৌরসভার ১ নম্বর ওয়ার্ডের সাবেক কাউন্সিলর মোহাম্মদ সেলিম উদ্দিন। তিনি বলেন, “দিশারী সব সময়ই সমাজের কল্যাণে কাজ করে যাচ্ছে। আজকের এই উদ্যোগ একটি প্রশংসনীয় পদক্ষেপ।”

আরও উপস্থিত ছিলেন কেয়ার হাসপাতাল অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টারের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোঃ সাফায়েতুল্লাহ। তিনি বলেন, “এই কর্মসূচির মাধ্যমে আমরা শিক্ষার্থীদের মাঝে একটি স্বাস্থ্য সচেতন সমাজ গঠনের দিকে আরও এক ধাপ এগিয়ে গেলাম।”

এয়াকুবনগর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোঃ ইদ্রিস বলেন, “আমাদের বিদ্যালয়ে এমন একটি উদ্যোগ শিক্ষার্থীদের জন্য অত্যন্ত উপকারী হয়েছে। দিশারীর এই মহতী উদ্যোগকে সাধুবাদ জানাই।”
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন দিশারী ব্লাড বন্ড-এর সভাপতি মোঃ শাহাদাত সালেহীন এবং সাধারণ সম্পাদক মোঃ ইকবাল হোসেন ইমন এর পরিচালনায় রক্তের গ্রুপ নির্ণয় কর্মসূচির প্রধান সমন্বয়কারী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন দিশারী যুব ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ-এর সহকারী অর্থ সম্পাদক মোঃ জাহাঙ্গীর আলম বাবলু।

অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন দিশারী মিডিয়া সেলের প্রতিনিধি মোহাম্মদ আরিফ, স্বেচ্ছাসেবক মোঃ সোহেলসহ স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ ও দিশারীর অন্যান্য সদস্যরা। কর্মসূচি শেষে সবার মাঝে স্বাস্থ্য সচেতনতা বাড়াতে একসঙ্গে কাজ করার প্রত্যয় ব্যক্ত করা হয়।
আব্দুল্লাহ আল রাকিব, আব্দুর রহমান, মুহাম্মদ সাহেদ বেলাল প্রমুখ রক্তের গ্রুপ নির্ণয় কর্মসূচির প্রধান সমন্বয়কারী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন দিশারী যুব ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ-এর সহকারী অর্থ সম্পাদক মোঃ জাহাঙ্গীর আলম বাবলু।

অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন দিশারী মিডিয়া সেলের প্রতিনিধি মোহাম্মদ আরিফ, স্বেচ্ছাসেবক মোঃ সোহেলসহ স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ ও দিশারীর অন্যান্য সদস্যরা। কর্মসূচি শেষে সবার মাঝে স্বাস্থ্য সচেতনতা বাড়াতে একসঙ্গে কাজ করার প্রত্যয় ব্যক্ত করা হয়।
আব্দুল্লাহ আল রাকিব, আব্দুর রহমান, মুহাম্মদ সাহেদ বেলাল প্রমুখ।